আরমান কবীরঃ আজ মঙ্গলবার(১২ মে) জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৫৫ জনে।
এদের মধ্যে ৩ জন দেলদুয়ার উপজেলার দেউলী ইউনিয়নের দেউলী গ্রামের বাসিন্দা এবং অপর জন টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাঘিল ইউনিয়নের বাঘিল গ্রামের বাসিন্দা।
জেলা সিভিল সার্জন জানান, সোমবার জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে ২৫৭ জনের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকার আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। আজ সকালে সেখান থেকে চারজনের রিপোর্ট পজেটিভ আসে। আক্রান্তদের বাড়ি লকডাউনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মিনহাজ উদ্দিন জানান, দেলদুয়ারে আক্রান্ত তিনজনের মধ্যে একই পরিবারের মা-ছেলে রয়েছেন। আক্রান্ত ওই নারীর বড় ছেলে গত সপ্তাহে ঢাকা থেকে বাড়ি আসেন। পরে তার নমুনা পরীক্ষায় পজেটিভ পাওয়া যায়। পরে গতকাল তার পরিবারের সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করে পাঠানো হলে দুজনের করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়। তবে তাদের দুজনেরই কোনো উপসর্গ ছিলো না।
আক্রান্ত আরেক ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী ফলবর্শা গ্রামের বাসিন্দা। তিনিও ঢাকা ফেরত। তার হালকা ঠান্ডা, কাশি ছিল।
এদিকে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রামপদা রায় জানান, আজ নমুনা পরীক্ষায় সদর উপজেলার বাঘিল ইউনিয়নে একজন আক্রান্ত হয়েছেন। তার বাড়ি খুঁজে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুই টাকার তালের শাঁস ৩০ টাকায় বিক্রি টাঙ্গাইলের বাজারে
স্টাফ রিপোর্টার : গাছে থাকা দুই টাকার তালের শাঁস টাঙ্গাইল শহরের খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়। শহরের নারী-পুরুষ কিংবা শিশু-বৃদ্ধ ক্রেতারা শাঁস কিনতে ভির করছেন। পাড়া-মহল্লা ও...