নিউজ ডেস্কঃটাঙ্গাইল মারকায মসজিদে তাবলিক জামাতের সকল কার্যক্রম বন্ধ এবং জেলার অন্যান্য মসজিদগুলো সা‘দ পন্থি ও যোবাবের পন্থি উভয়পক্ষ দাওয়াতের কাজ করতে পারবে জেলা প্রশাসকের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন টাঙ্গাইল জেলা কওমী ওলামা পরিষদ ও তাবলিগ জামাত।
ধুলেচর মাদ্রাসার প্রধান মুফতি আব্দুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। তিনি বলেন, সারাদেশের ন্যায় টাঙ্গাইলেও নিযামুদ্দিনপন্থী অতি ক্ষুদ্র একটি বিপথগামী শ্রেণী ব্যতীত দাওয়াত ও তাবলিগের সকল সাথী অপব্যাখ্যার কবল থেকে ইমান ও ইসলামকে রক্ষার স্বার্থে মাওলানা সা‘দ সাহেবের অনুসরণ থেকে সরে এসেছেন এবং আলেমদের সাথে সহিহ তরীকায় দাওয়াত ও তাবলিগের কাজ কররে আসছে। কিন্ত অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় যে, ক্ষুদ্র সেই বিপথগামী শ্রেণীটির আবেদন ও অনুযোগের প্রেক্ষিতে আজ দীর্ঘদিন যাবত টাঙ্গাইল মারকাযে দাওয়াত ও তাবলিগের আমল বন্ধ রয়েছে। তারা বিভিন্ন উপায়ে টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন পর্যাযের ব্যক্তিবর্গকে ভুল বুঝিয়ে মারকায মসজিদে তাদের ভ্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার পায়তারা চালাচ্ছেন। এরই অংশ হিসেবে গত ১৭জুন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সভাকক্ষে জেলা মারকায মসজিদে তাবলিগের কাজ বন্ধ রেখে জেলার সকল মসজিদে সা‘দ পন্থীসহ উভয় পন্থী কার্যক্রম চালানোসহ ১২টি নির্দেশনা দেয়া হয়। যা জেলার আলেম সমাজ অত্যন্ত মর্মাহত ও ব্যথিত হয়েছেন। তাই অনতিবিলম্বে জেলা টাঙ্গাইল মারকায মসজিদের আমলসমূহ এবং সারা জেলায় তাবলিগের কাজসমুহ কাকরাইলের মুরুব্বী ও আহলে শুরার ওলামা হযরতগণ এবং টাঙ্গাইলের ওলামা হযরতগনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক পরিচালানা করার সুযোগ দিতে হবে।
সাংবাদিক সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল জেলা ফিকাহ একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা মুফতি মাহমুদুল হক, জেলা সদর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা নুর মোহাম্মদ, তাবলিগের সাথী হাজী আবুল মনসুর, খন্দকার বদরুল আলম, মাস্টার মতিউর রহমান, ইমাম হাসান শাকিল ও আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।
টাঙ্গাইলে হাত বদলে বেড়েছে দ্বিগুণ অবৈধ বালুঘাট-এলাকাবাসীর বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার : যমুনার তীর ঘেঁষে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর অংশে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠেছে অবৈধ বালুঘাট। স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রীয়তা ও নগদ টাকার প্রলোভনে স্থানীয়দের প্রতিবাদের মুখেও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়...