মোঃ মশিউর রহমান/টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলে স্বেচ্ছাসেবী তরুণদের সংগঠন দশমিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে অসহায় পথশিশুদের মাঝে পিঠা বিতরন করা হয়েছে। টাঙ্গাইল শহরের কাগমারী পাতুলীপাড়া এলাকার বস্তি/ ভাসমান ছিন্নমূল ও পথশিশুদের পিঠা খাওয়ানো হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী তরুণ ছাত্র ছাত্রীদের হাত খরচের জমানো টাকায় এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন “হিউম্যান রাইটস্ রিভিউ সোসাইটি” টাঙ্গাইল জেলা শাখার সভাপতি মোঃ রাশেদ খান মেনন (রাসেল), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মশিউর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাসিবুল ইসলাম পিন্টু, কণ্ঠশিল্পী মোঃ মাহবুব, এস এম মাহফুজুর রহমান, দশমিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মিনারুল ইসলাম, দশমিক ফাউন্ডেশনের সদস্য আশিকুর রহমান, আমেনা আক্তার তিলোত্তমা, কানিজ ফাতেমা মিম, হাবিব, মুশফিক আহমেদ রোমান, রিনা, অন্যান্য সদস্য’সহ আরো অনেকে। আয়োজকরা বলেন, দশমিক ফাউন্ডেশনের অতিথি ভোজনের অংশ হচ্ছে এই পিঠা উৎসব। এই ছিন্নমূল শিশুরাই আমাদের বিশেষ অতিথি। সুবিধা বঞ্চিত, ছিন্নমূল শিশুরা এসব কিছু মুখোরোচক পিঠা থেকে হয়তো বঞ্চিত থাকে। এই শিশুদের সাথে আমাদের ক্ষুদ্র প্রয়াস, দশমিক পাঠশালাতে যেমন শিশুদের বিনামূল্যে শিক্ষাদানে সময় দেয়া হয়, ঠিক তেমনি শিশুদের জন্য বিভিন্ন আয়োজন করা হয়। আমরা ভিন্ন স্বাদে শীতের বিভিন্ন মুখোরোচক পিঠার আয়োজন করেছি তাদের জন্যে। পিঠা বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতির এক অপরিহার্য উপাদান। অনেক বছর ধরে নানা রকমের পিঠার আয়োজন চলে বাংলার ঘরে ঘরে। তবে পিঠার আসল সময় শুরু হয় শরৎকাল থেকে, নবান্নে তৈরি শিরনি ও পিঠা দিয়ে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। অগ্রহায়ণে অর্থাৎ হেমন্তে নতুন ধান কাটার পর থেকেই মূলত পিঠা তৈরির ধুম পড়ে যায়। এক এক অঞ্চলে এক এক রকমের পিঠা তৈরি হয়। একই পিঠার নামও আবার অঞ্চলভেদে ভিন্ন। তবে এমন কিছু পিঠা আছে যেমন চিতোই পিঠা, পাটিসাপটা, পুলিপিঠা, নকশি পিঠা, তেলে পিঠা ইত্যাদি প্রায় সব অঞ্চলেই বানানো হয়। দশমিক ফাউন্ডেশন মূলত অসহায় শিশুদের স্বপ্ন পূরণের প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছে।
দুর্নীতি প্রমাণের পরও স্বপদে বহাল টাঙ্গাইল পৌরসভার প্রকৌশলী আজমী
স্টাফ রিপোর্টার : দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার পরও স্বপদে বহাল রয়েছে টাঙ্গাইল পৌরসভার বেড়াডোমা ব্রিজের দায়িত্বরত প্রকৌশলী শিব্বির আহম্মেদ আজমী। বুধবার(১৬ এপ্রিল) লঘুদন্ডের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সচিব মো:রেজাউল মাকসুদ জাহেদী...